EC
Engineering Classroom
by Himalay Sen

Exams

Prepare for your next test with our collection of exam-based practice sets and question banks designed for effective assessment and revision.

সালের প্রশ্ন

Access past board exam questions organized by year and subject to help you understand patterns, improve preparation, and boost your exam performance.

MCQ
1041. বাংলাদেশে 'নব-নৈতিকতা'র প্রবর্তক হলেন-
মোহাম্মদ বরকতুল্লা
খজি. সি. দেব
আরজ আলী মাতুব্বর
আবদুল মতীন
ব্যাখ্যা: আনুষ্ঠানিক উচ্চশিক্ষাবিহীন স্বশিক্ষিত একজন মননশীল লেখক ও যুক্তিবাদী দার্শনিক আরজ আলী মাতুব্বর বাংলাদেশের সমাজে জেকে বসা ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অন্ধ কুসংস্কারের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা নৈতিক আদর্শকে কুঠারাঘাত করে, তার স্থলে বস্তুবাদী দর্শন ও বিজ্ঞানের মাধ্যমে সত্য আবিষ্কার করে সত্য, ন্যায় ও বিজ্ঞানের যথাযথ নীতি পদ্ধতিভিত্তিক নব নৈতিক আদর্শের সমাজের কথা চিন্তা করেছেন। তার দার্শনিক চিন্তা-চেতনা ধর্মের বিরুদ্ধে ছিল না, ছিল ধর্মের নামে প্রচলিত ধর্মান্ধতা ও ধর্মতন্ত্রের বিরুদ্ধে। মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ আমাদের মুসলমানদের মধ্যে বাংলাভাষায় প্রথম যথার্থ দার্শনিক প্রবন্ধ রচনা করেন। তিনি তার দর্শনে আত্মপ্রতিষ্ঠার নামে একটি দার্শনিক ধারার কথা বলেন। বাংলাদেশের আরেকজন বিশিষ্ট দার্শনিক জি.সি দেব বস্তুবাদ ও অধ্যাত্মবাদের মিশিলে গঠিত সমন্বয়ী দর্শনের প্রচার করেছিলেন।
1042. বিপরীত বৈষম্য'-এর নীতিটি প্রয়োগ করা হয়-
নারীদের ক্ষেত্রে
সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে
প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে
পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে
ব্যাখ্যা: মানুষের মধ্যে নানা বৈশিষ্ট্যগত বিচারে বৈষম্য নির্ণয় করা হয়। এ বৈষম্যের কয়েকটি মৌলিক দিক রয়েছে; যেমন- নরগোষ্ঠীগত, লিঙ্গগত, আর্থ সামাজিক, ধর্মীয়। এখানে মূলত বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে নিম্নবর্ণের মানুষ, নারী জাতি, আর্থ-সামাজিকভাবে দুর্বল জাতিগোষ্ঠী এবং অপ্রধান ধর্ম পালনকারীরা। কিন্তু বিপরীত বৈষম্য মূলত বৈষম্যের উল্টা ধারণা, যেখানে সংখ্যাগুরুরা, সংখ্যালঘুদের দ্বারা বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে। এর প্রশাখায় পুরুষরা নারীদের দ্বারা, শ্বেতাঙ্গরা কৃষ্ণাঙ্গদের দ্বারা, উচ্চবর্ণ নিম্নবর্ণের দ্বারা এবং সাধারণ মানুষ কোটাধারীদের দ্বারা বিপরীত বৈষম্যের শিকার হয়।
1043. সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকের কর্তব্য হলো
সরকার পরিচালনায় সাহায্য করা
নিজের অধিকার ভোগ করা
সভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য করা
নিয়মিত কর প্রদান করা
ব্যাখ্যা: সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নাগরিকের দায়িত্ব ও কর্তব্য অনেক। রাজনৈতিক অংশগ্রহণ, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া, সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচন, সংবিধান মান্য করা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে সরকারি কাজ সম্পাদন, জাতীয় সম্পত্তি ও শৃংখলা রক্ষা করা প্রভৃতি দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে একজন নাগরিক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সরকার পরিচালনায় সাহায্য করে থাকে, যা যে কোনো দেশের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় জরুরি। নিয়মিত কর প্রদান করার মাধ্যমে একজন নাগরিক সরকার পরিচালনায় সাহায্য করে থাকে। নিজের অধিকার ভোগ একান্তই নাগরিকের ব্যাপার, যার সাথে সুশাসন প্রতিষ্ঠার কোনো সম্পর্ক নেই। সৎভাবে ব্যবসা- বাণিজ্য পরিচালনা অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
1044. সভ্য সমাজের মানদণ্ড হলো-
গণতন্ত্র
বিচার ব্যবস্থা
সংবিধান
আইনের শাসন
ব্যাখ্যা: যে সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় থাকে, জনগণের জীবন-মালের নিরাপত্তা বজায় থাকে, সমাজের সকল মানুষ সমান আইনগত ও বিচারিক সুবিধা পেয়ে থাকে এমন সমাজকে সভ্য সমাজ বলে। সভ্য সমাজের উপর্যুক্ত বিষয়গুলো সমাজে বাস্তবায়ন হয় আইনের শাসনের মাধ্যমে। যথার্থ আইনের শাসন গণতান্ত্রিক সরকারের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
1045. তথ্য পাওয়া মানুষের কী ধরনের অধিকার?
রাজনৈতিক
অর্থনৈতিক
মৌলিক
সামাজিক
ব্যাখ্যা: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের তৃতীয় ভাগের ৩৯ নং অনুচ্ছেদে চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতাকে অন্যতম মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং তথ্য প্রাপ্তির অধিকার চিন্তা, বিবেক ও বাক-স্বাধীনতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। সুতরাং তথ্য পাওয়া মানুষের মৌলিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত। নাগরিকের রাজনৈতিক অধিকারের অন্তর্ভুক্ত হলো ভোটদান, নির্বাচনে অংশগ্রহণ, রাজনৈতিক দল গঠন প্রভৃতি। জীবনধারণ, জনস্বাস্থ্য ও শিক্ষা, মতামত প্রকাশ, ধর্মচর্চা, সম্পত্তি ভোগ প্রভৃতি নাগরিকেরা সামাজিক অধিকার হিসেবে এবং কর্ম, ন্যায্য মজুরি, সামাজিক নিরাপত্তা ইত্যাদি অর্থনৈতিক অধিকার হিসেবে ভোগ করে।
1046. .১×.০১ ×.০০১ = ?
১.০০০১
.১০০০১
.০০০০১
.০০০০০১
ব্যাখ্যা: .১×.০১ ×.০০১ =১/১০× ১/১০০× ১/১০০০ = ১/১০০০০০০ = ০.০০০০০১
1047. ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে বাংলায় প্রথম এসেছিলেন-
পর্তুগিজরা
ইংরেজরা
ওলন্দাজরা
ফরাসিরা
ব্যাখ্যা: ১৪৯৮ সালের ২৭ মে পর্তুগিজ দুঃসাহসিক নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা- অন্তরীপ অতিক্রম করে তিনটি বাণিজ্য তরী নিয়ে ভারতের পশ্চিম উপকূলে কালিকট বন্দরে আগমন করেন। তারা ১৫১৬ সালে প্রথম বাংলায় আসে। স্বল্প সময়ের মধ্যে এই ইউরোপীয় বণিকরা ১৫৩৮ সালে চট্টগ্রাম ও সাতগাঁওয়ে শুল্ক ঘাঁটি নির্মাণের অনুমতিও লাভ করে। অর্থাৎ বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে পর্তুগিজরা প্রথম আগমন করে। ওলন্দাজ বা ডাচরা বাংলায় আসে ১৬৩০ সালে। ইংরেজরা আসে ১৬৫৮ সালে এবং সবশেষে ১৬৭৪ সালে বাংলায় আগমন করে ফরাসিরা।
1048. আলাউদ্দিন হোসেন শাহ্ কখন বৃহত্তর বাংলা শাসন করেন?
১৪৯৮-১৫১৬ খ্রিস্টাব্দ
১৪৯৮-১৫১৭ খ্রিস্টাব্দ
১৪৯৮-১৫১৮ খ্রিস্টাব্দ
১৪৯৮-১৫১৯ খ্রিস্টাব্দ
ব্যাখ্যা: মধ্যযুগে বাংলার সর্বশ্রেষ্ঠ নরপতি, বাংলার আকবর খ্যাত আলাউদ্দিন হোসেন শাহ ১৪৯৩ সালে বাংলার মসনদে অধিষ্ঠিত হন। এর পূর্বে তিনি হাবসী শাসনকালে প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। হাবসী শাসনামলে তিনি বাংলায় সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি দূর করে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। পশ্চিম সীমান্তে লোদী সম্রাট সিকান্দারের সাথে শান্তি স্থাপিত হলে উত্তর-বিহার বাংলার শাসনাধীন হয়। পশ্চিম সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পর তিনি ১৪৯৮ সালে রাজ্য বিস্তারের আকাঙ্ক্ষায় কামতাপুর রাজ্যে অভিযান চালিয়ে সফল হন। রাজধানী হাজো দখল করে নেন। ফলে হাজো পর্যন্ত সমগ্র অঞ্চল বাংলার সঙ্গে সংযুক্ত হয়। এ দৃষ্টিকোণ থেকে আলাউদ্দিন হোসেন শাহ ১৪৯৩ সালে শাসন ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হলেও তিনি বৃহত্তর বাংলা শাসন করেন ১৪৯৮ থেকে ১৫১৯ সাল পর্যন্ত। তবে তার শাসনকালের ব্যাপ্তি ছিল ১৪৯৩-১৫১৯।
1049. প্রাচীন বাংলা মৌর্য শাসনের প্রতিষ্ঠাতা কে?
অশোক মৌর্য
চদ্রগুপ্ত মৌর্য
সমুদ্র গুপ্ত
এর কেনটি নয়
ব্যাখ্যা: প্রাচীন বাংলায় মৌর্য শাসনের প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য। মৌর্য বংশের রাজত্বকাল ছিল ৩২৪ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ১৮৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত। এ রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের শাসনকাল ছিল ৩২৪-৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ। তিনিই সর্বপ্রথম প্রাচীন ভারতে সর্বভারতীয় ঐক্য রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন। সম্রাট অশোক মৌর্য সাম্রাজ্যের তৃতীয় শাসক ছিলেন। তিনি সিংহাসনে আরোহণ করেন ২৭৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। প্রথম চন্দ্রগুপ্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত গুপ্তশাসনের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন সমুদ্র গুপ্ত। তিনি ভারতের নেপোলিয়ন নামে পরিচিত।
1050. জাতিসংঘের অভিমত অনুসারে সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো
দারিদ্র বিমোচন
মৌলিক অধিকার রক্ষা
মৌলিক স্বাধীনতার উন্নয়ন
ঘনারীদের উন্নয়ন ও সুরক্ষা
ব্যাখ্যা: ১৯৮০-এর দশকে বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশে বিশেষ করে সাব-সহারান দেশগুলোতে বিভিন্ন অর্থনৈতিক সংস্থা কার্যক্রম শুরু করে। এতে ঐসব দেশে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি আর্থ-সামাজিক কিছু সমস্যার উদ্ভব ঘটে। দাতা সংস্থার পরামর্শে উদ্ভূত সমস্যা মোকাবিলায় স্ট্রাকচারাল অ্যাডজ্যাস্টমেন্ট নীতি অনুসরণ করলেও তা মানুষের তেমন কল্যাণ নিশ্চিত করতে পারেনি। এ প্রেক্ষাপটে বিশ্বব্যাংক সুশাসনকে এজেন্ডাভুক্ত করে। জাতিসংঘের অভিমত অনুযায়ী সুশাসনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হলো 'মৌলিক স্বাধীনতার উন্নয়ন'। জাতিসংঘ সুশাসনের ৮টি উপাদান উল্লেখ করেছে।
1051. একজন ব্যক্তি ভ্রমণে ৪ মাইল উত্তরে, ১২ মাইল পূর্বে, তারপর আবার ১২ মাইল উত্তরে যায়। সে শুরুর স্থান থেকে কত মাইল দূরে?
১৭
২৮
২১
২০
ব্যাখ্যা:
1052. মূল্যবোধের চালিকা শক্তি হলো-
উন্নয়ন
গণতন্ত্র
সংস্কৃতি
সুশাসন
ব্যাখ্যা: সমাজজীবনে মানুষের ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত আচার-ব্যবহার এবং কর্মকাণ্ডের সবকিছু পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয় মূল্যবোধ দ্বারা। মানুষ হিসেবে যে সকল কর্মকাণ্ড আমরা করে থাকি তা সংস্কৃতি দ্বারাই নিয়ন্ত্রিত ও প্রভাবিত। সমাজভেদে মানুষের আচার- আচরণে যে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় তা মূলত সংস্কৃতির পার্থক্যের জন্যই। মূল্যবোধ হলো একটি কাঙ্ক্ষিত উপাদান যা ব্যক্তি সমাজের নিকট থেকে এবং সমাজ ব্যক্তির নিকট থেকে প্রত্যাশা করে। আর সংস্কৃতিই যেহেতু মানুষকে তার কাঙ্ক্ষিত আচরণটি শেখায়, তাই স্বাভাবিকভাবেই সংস্কৃতি মূল্যবোধের চালিকা শক্তি।
1053. মূল্যবোধ হলো-
মানুষের সঙ্গে মানুষের পারস্পরিক সম্পর্ক নির্ধারণ
মানুষের আচরণ পরিচালনাকারী নীতি ও মানদণ্ড
সমাজজীবনে মানুষের সুখী হওয়ার প্রয়োজনীয় উপাদান
মানুষের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যাবলীর দিক নির্দেশনা
ব্যাখ্যা: মূল্যবোধ মানুষের ইচ্ছার একটি প্রধান মানদণ্ড। এর আদর্শে মানুষের আচার- ব্যবহার, রীতি-নীতি নিয়ন্ত্রিত হয় এবং এই মানদণ্ডে সমাজে আচার-আচরণের ভালো- মন্দ দিকগুলোর বিচার করা হয়ে থাকে।
1054. 'আমরা যে সমাজেই বসবাস করি না কেন, আমরা সকলেই ভালো নাগরিক হওয়ার প্রত্যাশা করি'। এটি-
নৈতিক অনুশাসন
রাজনৈতিক ও সামাজিক অনুশাসন
আইনের শাসন
আইনের অধ্যাদেশ
ব্যাখ্যা: নৈতিকতা একটি সামাজিক ব্যাপার। যে সমাজের বাইরে বাস করে তার কোনো নৈতিকতার প্রয়োজন নেই। মানুষ সমাজে বাস করলে তাকে যে ভালো মানুষ হিসেবে বাস করতে হবে এ শিক্ষা সে পেয়ে থাকে সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত নৈতিক অনুশাসন থেকে। এ অনুশাসন ব্যক্তিকে শিক্ষা দেয় যে চুরি করা অন্যায়, মিথ্যা বলা ভালো নয় ইত্যাদি। নৈতিক অনুশাসন মূলত স্বতঃসিদ্ধ ও সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত নীতিবাক্য।
1055. Who worte the poem 'The Good-Morrow'?
George Herbert
Andrew Marvell
John Donne
Henry Vaughan
ব্যাখ্যা: 'The Good-Morrow' কবিতাটির কবি হলেন poet of love নামে প্রসিদ্ধ John Donne। তার আরও কিছু কবিতার নাম হলো The Sunne Rising, The Canonization, The Ecstacy, The Dream ইত্যাদি।
1056. অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে-
দুর্নীতি দূর হয়
বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়
আইনের শাসন
প্রতিষ্ঠিত হয়
ব্যাখ্যা: সুশাসনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব অপরিসীম। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে উৎপাদন খাতে বিনিয়োগ করতে যে সকল বাধা-বিপত্তি যেমন-কালো বাজারি, মজুদদারী, একচেটিয়া কারবার প্রভৃতি দূর হয়। নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হয়, যারা তাদের উদ্ভাবনী শক্তি প্রয়োগের সুযোগ পায়। ফলে দেশের সার্বিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হলে দুর্নীতি দূর হবে এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে একথা বলা যাবে না করণ এ দুটি বিষয় অনেক ব্যাপক। দুর্নীতি আর আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ব্যাপারটি কেবল অর্থনৈতিক ক্ষেত্রের সাথে জড়িত নয়।
1057. যদি চ×G = 82 হয় তবে J×ট = ?
১২০
৯২
১১৫
১১০
ব্যাখ্যা: চ×G = ৪২ হলে উত্তর হবে (ঘ) ১১০ চ×G = ৪২ [যেখানে চ বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণের ৬ষ্ঠ বর্ণ এবং G ইংরেজী বর্ণমালার ৭ম বর্ণ] তাই, চ×G = ৬× ৭ = ৪২] এখন, J × ট = ১০ × ১১ = ১১০ .. সঠিক উত্তর হবে (ঘ) ১১০।
1058. কোন শব্দগুচ্ছ শুদ্ধ?
আয়ত্তাধীন, অহোরাত্রি, অদ্যপি
গড্ডালিকা, চিন্ময়, কল্যান
গৃহন্ত, গণনা, ইদানিং
আবশ্যক, মিথস্ক্রিয়া, গীতালি
ব্যাখ্যা: অশুদ্ধ শব্দসমূহের শুদ্ধরূপ হচ্ছে—আয়ত্ত/অধীন, অদ্যাপি, অহোরাত্র, গড্ডলিকা, কল্যান, গৃহস্থ, ইদানীং।
1059. ভারসাম্য রক্ষা করতে নির্দেশিত স্থানে কত কেজি রাখতে হবে?
১২০
১৪০
১৬০
৮০
ব্যাখ্যা: বামদিকে ৭মিটার দূরত্বের জন্য ওজন ১০০ কেজি। ধরি, xkg ভর যুক্ত করতে হবে। প্রশ্নমতে, ১০০ × ৭ =x×৫ ⇒x= ১০০×৭ / ৫ =১৪০ kg
1060. ঢাকা থেকে হংকং হয়ে প্লেন নিউইয়র্ক যাওয়ার সময় দিনের সময়কালকে অপেক্ষাকৃত ছোট মনে হয়, কেন? পৃথিবী পশ্চিম দিকে ঘুরছে বলে
পৃথিবী পশ্চিম দিকে ঘুরছে বলে
পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে বলে
এক্ষেত্রে এসব ঘূর্ণনের কোন প্রভাব নেই
অন্য কোন কারণ আছে
ব্যাখ্যা: পৃথিবী সূর্যের চারদিকে সর্বদা ঘূর্ণায়মান। পৃথিবীর এই ঘূর্ণনের ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সময়ের তারতম্য পরিলক্ষিত হয়, তাই ঢাকা থেকে হংকং হয়ে প্লেন নিউইয়র্ক যাওয়ার সময় দিনের সময়কালকে ছোট মনে হয়।