EC
Engineering Classroom
by Himalay Sen

Exams

Prepare for your next test with our collection of exam-based practice sets and question banks designed for effective assessment and revision.

সালের প্রশ্ন

Access past board exam questions organized by year and subject to help you understand patterns, improve preparation, and boost your exam performance.

MCQ
81. কাজী নজরুল ইসলামের 'বিদ্রোহী' কবিতাটি কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
মাসিক মোহাম্মদি
সাপ্তাহিক বিজলী
দৈনিক নবযুগ
ধুমকেতু
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: কমরেড মুজফফর আহমদ তাঁর 'কাজী নজরুল ইসলাম: স্মৃতিকথা' বইয়ে লিখেছেন, "আসলে বিদ্রোহী কবিতা রচিত হয়েছিল ১৯২১ সালের ডিসেম্বর মাসের শেষ সপ্তাহে। (যদিও তিনি এর আগে একটি বইয়ে দুর্গাপূজার সময় এই কবিতাটি লেখা হয়েছিল বলে উল্লেখ করেছেন, তবে এই বইয়ে সেটার সংশোধনী দিয়েছেন।) বিদ্রোহী কবিতাটি প্রথম ছাপা হয়েছিল 'বিজলী' নামের একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায়। [তথ্যসূত্রঃ বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা]
82. অর্থানুসারে শব্দ কত প্রকার?
২ প্রকার
৪ প্রকার
৩ প্রকার
৫ প্রকার
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: অর্থগতভাবে বাংলা শব্দকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। যৌগিক শব্দ। ২। রূঢ়/রূঢ়ি শব্দ।৩। যোগরূঢ়/যোগকটি শব্দ। যে সকল শব্দের গঠনগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই, সে সকল শব্দকে যৌগিক শব্দ বলে। অথবা যে সকল শব্দের অর্থ তাদের প্রকৃতি ও প্রতায় বা গঠন অনুযায়ী হয়ে থাকে তাদেরকে যৌগিক শব্দ বলে। যেমন: বাংলা 'মিতালি' শব্দটি 'মিতা এর সাথে 'আলি' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে গঠিত হয়েছে এবং এই শব্দটি মিতার ভাব বা বন্ধুত্ব অর্থেই ব্যবহৃত হয়। এরকম- গায়ক, নায়ক, লাজুক, বাবুয়ানা প্রভৃতি যৌগিক শব্দ। যে সকল শব্দের অর্থ তাদের উৎস বা গঠন অনুযায়ী না হয়ে ভিন্ন হয়ে থাকে তাদেরকে রূঢ় বা কটি শব্দ বলে। যেমন: সন্দেশ শব্দটির উৎসাত অর্থ হলো সংবাদ বা খবর, কিন্তু এই শব্দটি সংবাদ অর্থে ব্যবহৃত না হয়ে এক ধরনের মিষ্টি অর্থে ব্যবহৃত হয় তাই সন্দেশ একটি কঢ় বা রুটি শব্দ। এরকম- গবেষণা, তৈল, হসী, সন্দেশ প্রভৃতি রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ। সমাসবদ্ধ যে সকল শব্দ তাদের সমস্যমান পদসমূহের অর্থ সম্পূর্ণভাবে না বুঝিয়ে বিশেষ অর্থ বোঝায় তাদেরকে যোগরূঢ় বা যোগরূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন: 'রাজপুত' শব্দটির সমস্যমান পদসমূহের অর্থ হলো 'রাজার পুত' তথা 'রাজার ছেলে' কিন্তু রাজপুত' শব্দটি 'রাজার ছেলেকে' না বুঝিয়ে বিশেষ অর্থে একটি জাতিকে বোঝায়। এরকম- জলধি, পঞ্চজ, মহাযাত্রা, প্রভৃতি যোগরূঢ় শব্দ। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
83. Beat about the bush- সঠিক অনুবাদ:
অথৈ সাগরে ভাসা
অন্ধের কিবা রাত্রি কিবা দিন
যেখানে দেখিয়ে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই
তন্ন তন্ন করে খোঁজা
84. উপসর্গ কোন জাতীয় শব্দাংশ?
বিশেষ্য
অব্যয়
সর্বনাম
বিশেষণ
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: উপসর্গ হলো সেই সমস্ত অব্যয়জাতীয় শব্দাংশ যা ধাতু বা শব্দের আগে বসে ধাতু বা শব্দের অর্থ পরিবর্তন ঘটিয়ে নতুন শব্দ গঠন করে। যেমন: অ-অবহেলা, অকাজ। প্র-প্রচার, প্রসার। বে-বেয়াদব, বেসামাল। উপসর্গের শ্রেণিবিভাগ: বাংলা ভাষায় উপসর্গ তিন প্রকার। যথা: ১. খাঁটি বাংলা উপসর্গ ২. সংস্কৃত উপসর্গ ও ৩. বিদেশি উপসর্গ। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
85. অলীক' এর বিপরীত শব্দ কোনটি?
মিথ্যা
সচল
সত্য
হিংসা
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: অলীক অর্থ মিথ্যা, এর বিপরীত শব্দ সত্য। বিপরীর শব্দঃ- সচল- অচল হিংসা- প্রশংসা/ প্রেম/ অহিংসা। [তথ্যসূত্রঃ ভাষা ও শিক্ষা, হায়াৎ মামুদ)
86. সঞ্চয়িতা' কার রচনা?
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কাজী নজরুল ইসলাম
জসীমউদ্দীন
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: সঞ্চয়িতা' কাব্যের রচয়িতাঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থঃ বিচিত্রতা, চিত্রা, কল্পনা, মানসী, গীতাঞ্জলি, সোনার তরী, বলাকা, বনফুল, চৈতালি, ক্ষণিকা, খেয়া, পূরবী, ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলি ইত্যাদি। সঞ্চিতা কাব্যের রচয়িতা কাজী নজরুল ইসলাম। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
87. 'আমার দেখা নয়াচীন' কে লিখেছেন?
শহীদুল্লাহ কায়সার
আবুল ফজল
মাওলানা ভাসানী
শেখ মুজিবুর রহমান
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: 'আমার দেখা নয়াচীন' বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লিখিত বিখ্যাত গ্রন্থ। এটি গণচীন ভ্রমণের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা একটি ডায়েরির পুস্তকি রূপ। বাংলা একাডেমি ২০২০ সালে বইটি প্রকাশ করে। তার রচিত অন্যান্য গ্রহ অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা, আমার কিছু কথা (প্রকাশিতব্য)
89. বনস্পতি' শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
বনস + পতি
বনঃ + পতি
বন + পতি
বনো + পতি
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: ব্যাকরণের সাধারণ বা বিশেষ কোনো নিয়মানুসারেই যখন কোনো কর্ম ব্যাখ্যা করা যায় না, অথচ তা সংঘটিত হয়, তখন সেই ব্যতিক্রম বৈধতা দেয়ার নাম নিপাতনে সিদ্ধ। কতকগুলো সন্ধি নিপাতনে, সিদ্ধ হয়। যেমন: বনঃ পতি = বনস্পতি। পর পর পরস্পর, আ চর্য আশ্চর্য, বৃহৎ পতি বৃহস্পতি ইত্যাদি। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
90. বন্দী শিবির থেকে' গ্রন্থটি কার লেখা?
কাজী নজরুল ইসলাম
শামসুর রাহমান
আহসান হাবীব
আবুল হাসান
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: শামসুর রাহমানের বন্দী শিবির থেকে (১৯৭২) কাব্যের কবিতাগুলোতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন অবস্থা, আবেগ ও প্রত্যাশা প্রাধান্য পেয়েছে। প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে' শামসুর রহমানের প্রথম কাব্যগ্রন্থ। এছাড়াও রৌদ্র করোটিতে, বিধ্বস্ত নীলিমা,, বাংলাদেশ স্বপ্ন দেখে, একফোঁটা কেমন অনল ইত্যাদি কাব্যগ্রন্থগুলো তিনি রচনা করেছেন। তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
91. কর্তব্য' শব্দের প্রকৃতি ও প্রত্যয় কোনটি?
কব+তব্য
কর্তা+অব্য
কর্+তব্য
কৃ+তব্য
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: ক্রিয়ামূল বা ধাতুর পরে যেসব প্রত্যয় যুক্ত হয়, সেগুলোকে কৃৎ প্রত্যয় বলে। কৃৎ প্রত্যয় দিয়ে সাধিত শব্দকে বলে বৃন্দান্ত শব্দ। উদাহরণ: কৃ+তব্য কর্তব্য, দুল্+অনা দোলনা। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
92. বাবা বাড়ি নেই বাক্যটিতে 'বাড়ি' কোন কারকে কোন বিভক্তি?
কর্তায় শূন্য
করণে শূন্য
অপাদানে শূন্য
অধিকরণে শূন্য
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: অধিকরণ কারক বলতে ক্রিয়া সম্পাদনের সময় এবং আধারকে নির্দেশ করে। ক্রিয়াকে "কখন" ও "কোথায়" দ্বারা প্রশ্ন করলে উত্তরে অধিকরণ কারক পাওয়া যায়। প্রশ্নের বাক্যটিতে বাবা কোথায় নেই প্রশ্ন করলে "বাড়ি" উত্তর টি পাওয়া যায়। এবং এর সাথে কোন বিভক্তি যুক্ত হয়নি। তাই এটি অধিকরণে শূন্য বিভক্তি। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
93. সুলতানার স্বপ্ন' বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন রচিত-
উপন্যাস
প্রবন্ধ গ্রন্থ
কাব্যগ্রন্থ
নাটক
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: বেগম রোকেয়ার উপন্যাসঃ সুলতানার স্বপ্ন, এটি তার ইংরেজি রচনা sultana's dream রচনার অনুবাদ, পদ্মরাগ। গদ্যগ্রন্থঃ অববোধবাসিনী। প্রবন্ধঃ মতিচুর (প্রবন্ধ সংকলন), চাষার দুক্ষ, নারীর অধিকার, গৃহ। তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
94. ভানুসিংহ' কার ছদ্মনাম?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কাজী নজরুল ইসলাম
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
95. যুগসন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে পরিচিত কে?
বিহারীলাল চক্রবর্তী
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
আলাওল
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তকে 'যুগসন্ধিক্ষণের কবি' বলা হয়। ১৭৬০ সালে ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের মৃত্যুর মাধ্যমে মধ্যযুগের সমাপ্তি ঘটে এবং ১৯০১ সাল থেকে বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগ শুরু হয়। এই একশ (১৭৬০ ১৮৬০) বছর কাব্যে আধুনিকতায় পৌঁছার প্রচেষ্টা চলেছে মাত্র। বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের শেষ প্রতিনিধি ভারতচন্দ্র এবং আধুনিক যুগের প্রথম প্রতিনিধি মাইকেল মধুসূদন। এই দুই মনীষীর মধ্যবর্তীকালে ঈশ্বর গুপ্তের আবির্ভাব। তার রচনায় মধ্যযুগের কাব্য বৈশিষ্ট্য ও আধুনিক যুগের সূচনা বৈশিষ্ট্য সমানভাবে লক্ষ্য করা যায় বলে তিনি যুগসন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে পরিচিত। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
96. আকাশ কুসুম' বাগধারাটির অর্থ কী?
আকাঙ্ক্ষিত বস্তু
অপ্রত্যাশিত
প্রচুর ব্যবধান
অসম্ভব কল্পনা
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: "আকাশ কুসুম" বাগধারাটির অর্থ- অসম্ভব কল্পনা, অস্বাভাবিক কল্পনা। বিনা মেঘে বজ্রপাত- অপ্রত্যাশিত বিপদ। আকাশের চাঁদ অতি আকাংক্ষিত বস্তু। আকাশ পাতাল প্রচুর ব্যবধান। [তথ্যসূত্রঃ ভাষা ও শিক্ষা, হায়াৎ মামুদ
97. রিক্সা' কোন ভাষার শব্দ?
তুর্কি
কোরিয়ান
জাপানি
পর্তুগিজ
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: জাপানি শব্দ হাসনাহেনা, রিকশা, জুডো, হারাকিরি। তুর্কি শব্দ দারোগা, বাবা, সওগত, বাবুর্চি, তালাশ, কাঁচি, কুলি, উজবুক। বাংলা ভাষায় আগত পর্তুগিজ শব্দঃ যেমন-পেয়ারা, আয়া, আচার, আনারস, আতা, আলমারি, কপি, কামিজ, কামরা, কেদারা, কেরানি, গরাদ, গামলা, গুদাম, চাবি, জানালা, তামাক, তোয়ালে, নিলাম, পারদ, পাউরুটি, পিরিচ। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
98. পাবক' এর সমার্থক শব্দ কোনটি?
অগ্নি
পুত্র
নয়ন
অধিপতি
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: পাবক = অগ্নি, অনল, আগুন, দহন, সর্বভুক, শিখা, হুতাশন, বহ্নি, বৈশ্বানর, কৃশানু, বিভাবসু, সর্বশুচি ইত্যাদি। নয়ন এর সমার্থক শব্দ হলঃ চোখ, লোচন, নেত্র, অক্ষি, আঁখি। পুত্র ছেলে, তনয়, নন্দন, সুত, আত্মজ, তনুজ, পুত, দুলাল, দারক। অধিপতিঃ প্রভু, শাসক, মালিক, পতি, রাজা, নৃপতি, ভূপতি ইত্যাদি। [তথ্যসূত্রঃ ভাষা ও শিক্ষা, হায়াৎ মামুদ]
99. মধ্যযুগের শেষ কবি কে?
আব্দুল হাকিম
বড়ু চণ্ডীদাস
আলাওল
ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: মধ্যযুগের শেষকবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর। তার কবি প্রতিভার শ্রেষ্ঠ নিদর্শন "আদামঙ্গল" কাব্য। তাকে মধ্যযুগের শেষ ও শ্রেষ্ঠ কবি বলা হয়। ভারতচন্দ্র ১৭৬০ সালে মৃত্যুবরণ করেন এবং তাঁর মৃত্যুর সাথে বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের সমাপ্তি হয়। মধ্যযুগের মুসলমান কবিদের শ্রেষ্ঠ কবি আলাওল। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
100. চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রবর্তক কে?
মাইকেল মধুসুদন দত্ত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
অমিয় চক্রবর্তী
বিষ্ণু দে
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: 14 পঙক্তিতে 14 অক্ষর বা মাত্রায় রচিত কবিতাকে সনেট বলে। সনেটের 14 পঙক্তি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্ব অষ্টক এবং দ্বিতীয় পর্ব ষষ্ঠক নামে পরিচিত। বাংলা সনেট (চতুর্দশপদী) এর সার্থক স্রষ্টা কবি মধুসূদন দত্ত ১৮৬৫ খ্রীষ্টাব্দে ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে অবস্থানকালেই ইতালির কবি পেত্রার্কের সনেট থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রথম বাংলা সনেটের দিগন্ত উন্মোচন করেন। ১৮৬৬ খ্রীষ্টাব্দে কবির চতুর্দশপদী কবিতাগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]