EC
Engineering Classroom
by Himalay Sen

Exams

Prepare for your next test with our collection of exam-based practice sets and question banks designed for effective assessment and revision.

সালের প্রশ্ন

Access past board exam questions organized by year and subject to help you understand patterns, improve preparation, and boost your exam performance.

Bangla MCQ
61. অনুসর্গের আর কী নাম রয়েছে?
শব্দ সংক্ষেপ
কর্মপ্রবচনীয় অব্যয়
পদাশ্রিত অব্যয়
বিরক্তি
ব্যাখ্যা: অনুসর্গের আর এক নাম কর্মপ্রবচনীয়। যে সমপ্ত অব্যয় ধাতুর সঙ্গে ব্যবহৃত না হয়ে স্বতন্ত্রভাবে ব্যবহৃত হয়ে বিশেষ্যকে নিয়ন্ত্রিত করে তাদের কর্মপ্রবচনীয় বলে।
62. সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত দেশে বিদেশে একটি-
রম্য রচনা
কবিতা
আত্মজীবনী
ভ্রমণ কাহিনী
ব্যাখ্যা: সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত দেশে বিদেশে একটি ভ্রমণ কাহিনী যা ১৯২৭ থেকে ১৯২৯ সালের আফগানিস্তান ভ্রমণের উপর লেখা।
63. Ratio' শব্দটির পারিভাষিক রূপ কোনটি?
নিত্যক্রম
অনুপাত
ভগ্নাংশ
সারি
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: Ratio- অনুপাত, Row-সারি, Fraction- ভাগ্নাংশ। [তথ্যসূত্রঃ Cambridge Dictionary]
64. বাংলা ভাষায় বহুল প্রচলিত অভিধান চলন্তিকা-এর প্রণেতা কে?
কাজী আবদুল ওদুদ
হরিচরণ বন্দোপাধ্যায়
রাজ শেখর বসু
সুবল চন্দ্র মিত্র
ব্যাখ্যা: পেশায় একজন রসায়নবিদ ২৬০০০ শব্দনিয়ে লিখে ফেললেন চলন্তিকা অভিধান। তিনি আর কেউ নন, তিনি সকলের পরিচিত রাজ শেখর বসু (মার্চ ১৬, ১৮৮০ থেকে এপ্রিল ২৭, ১৯৬০ খ্রি:) ছিলেন একজন বিশিষ্ট ভারতীয় বাঙালি সাহ্যিতিক, অনুবাদক, রসায়নবিদ ও অভিধান প্রণেতা।
65. 'মৈমনসিংহ গীতিকা' সংগ্রহ করেন-
আশুতোষ ভট্টাচার্য
আশরাফ সিদ্দিকী
দীনেশচন্দ্র সেন
অমর্ত্য সেন
66. মধ্যযুগের শেষ কবি কে?
আব্দুল হাকিম
বড়ু চণ্ডীদাস
আলাওল
ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: মধ্যযুগের শেষকবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর। তার কবি প্রতিভার শ্রেষ্ঠ নিদর্শন "আদামঙ্গল" কাব্য। তাকে মধ্যযুগের শেষ ও শ্রেষ্ঠ কবি বলা হয়। ভারতচন্দ্র ১৭৬০ সালে মৃত্যুবরণ করেন এবং তাঁর মৃত্যুর সাথে বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের সমাপ্তি হয়। মধ্যযুগের মুসলমান কবিদের শ্রেষ্ঠ কবি আলাওল। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
67. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রাজনৈতিক উপন্যাসের নাম-
পথের দাবী
পল্লী সমাজ
শ্রীকান্ত
গোরা
ব্যাখ্যা: ১৯১০ সালে রচিত 'গোরা' উপন্যাসটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বৃহত্তম এবং অনেকের মতে শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ব্রাহ্মসমাজ আন্দোলন, হিন্দু সংস্কার আন্দোলন, দেশপ্রেম, নারীমুক্তি, সামাজিক অধিকার আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এই উপন্যাস রচিত।
68. কমা অপেক্ষা বেশি বিরতির প্রয়োজন হলে কোন বিরাম চিহ্ন বসে?
দাঁড়ি
কোলন
সেমিকোলন
ড্যাস
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: কমা অপেক্ষা বেশি বিরতির প্রয়োজন ২.ল, সেমিকোলন বসে। কমা বা পাদচ্ছেদ এর বিরতিকাল ১ বলার সময়। সেমিকোলন এর বিরতিকাল-১ বলা দ্বিগুণ সময়। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
69. যুগ সন্ধিক্ষণের কবি কে?
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর.
মধুসূদন দত্ত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ব্যাখ্যা: বাংলা সাহিত্যের 'যুগ সন্ধিক্ষণের' কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
70. বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন কোনটি?
চর্যাপদ
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য
বঙ্গবাণী
অন্নদামঙ্গল কাব্য
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন চর্যাপদ। এটি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপাল রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে এর পুথি আবিষ্কার করেন। তাঁরই সম্পাদনায় পুথিখানি হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা (১৯১৬) নামে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ কর্তৃক প্রকাশিত হয়। তিনি পুথির সূচনায় একটি সংস্কৃত শ্লোক থেকে নামের যে ইঙ্গিত পান তাতে এটি চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয় নামেও পরিচিত হয়। তবে সংক্ষেপে এটি 'বৌদ্ধগান ও দোহা' বা 'চর্যাপদ' নামেই অভিহিত হয়ে থাকে। ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়, ড. প্রবোধচন্দ্র বাগচী, ড. সুকুমার সেন এবং ড. অসিতকুমার বন্দোপাধ্যায় এর মতে চর্যাগীতির রচনাকাল দশম-দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে চর্যাগীতির। পুঁথিতে প্রাপ্ত পদের সংখ্যা সাড়ে ছেচল্লিশটি। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন হল বড়ু চণ্ডীদাস রচিত একটি মধ্যযুগীয় বাংলা কাব্য। আদামঙ্গল রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র রচিত একটি মঙ্গলকাব্য। এটি মধ্যযুগের রচনা। বঙ্গবাণী রচয়িতা আব্দুল হাকিম মধ্যযুগীয় কবি। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
71. 'জীবন আমার বোন' উপন্যাসটি লিখেছেন-
সেলিনা হোসেন
হুমায়ূন আহমেদ
রশীদ হায়দার
মাহমুদুল হক
ব্যাখ্যা: মাহমুদুল হক একজন বাংলাদেশি লেখক। তাকে বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান কথাশিল্পী বলা হয়ে থাকে। তার লেখনশৈলী ও শব্দচয়নের মুনশিয়ানা চমকপ্রদ। তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেছেন (১৯৯৭)। জীবন আমার বোন তার একটি উপন্যাস।
72. অন্যদিকে মন নেই যার' বাক্যটিতে এক কথায় প্রকাশ কোনটি?
অনন্যমনা
অগত্যা
অন্যপেক্ষা
অনন্যোপায়
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: অন্যদিকে মন নেই যার অননামনা যার অন্য উপায় নেই অনন্যোপায়। অন্য গতি নেই যার- অগত্যা [তথ্যসূত্রঃ ভাষা ও শিক্ষা, হায়াৎ মামুদ]
73. মনের ভাব প্রকাশের প্রধান বাহন-
চিত্র
ভাষা
আচরণ
ব্যাখ্যা: ইঙ্গিত
74. 'নেজারত' শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে?
আরবি
ফারসি
চীনা
ইংরেজি
75. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে সম্মানসূচক ডিলিট ডিগ্রি প্রদান করে কোন বিশ্বিবিদ্যালয়?
কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্বভারতী
শান্তিনিকেতন
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: ১৯৩৬ সালে এক বিশেষ সমাবর্তনে স্যার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, স্যার আবদুর রহিম, স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু, স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায়, স্যার যদুনাথ সরকার, স্যার মোহাম্মদ ইকবাল এবং শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এছাড়া তিনি ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জগত্তারিণী পুরস্কার লাভ করে। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা, ড. সৌমিত্র শেখর]
76. তেপান্তর' কোন সমাসের উদাহরণ?
দ্বন্দ্ব সমাস
দ্বিগু সমাস
অব্যয়ীভাব সমাস
কর্মধারয় সমাস
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: তেপান্তর = তে (তিন) প্রান্তরের সমাহার। এটি একটি দ্বিগু সমাস। যে সমাসে সংখ্যাবাচক শব্দ পূর্বে বসে সমাচার বোঝায় তাকে দ্বিগু সমাস বলে। যেমন- নবরত্ন, সপ্তাহ, ত্রিকাল, তেমাথা, শতাব্দী ইত্যাদি। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
77. দেশে বিদেশে গ্রন্থের রচয়িতা কে?
জসিম উদদীন
বেগম সুফিয়া কামাল
সৈয়দ মুজতবা আলী
সৈয়দ শামসুল হক
ব্যাখ্যা: দেশে বিদেশে হচ্ছে নান্দনিক কথা সাহিত্যি সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত একটি ভ্রমণ কাহিনি। অন্য কোন ভ্রমণ কাহিনী আজ পর্যন্ত বাংলা সাহিত্যে এতটা জনপ্রিয় অর্জন করতে পারে নি।
78. অর্থানুসারে শব্দ কত প্রকার?
২ প্রকার
৪ প্রকার
৩ প্রকার
৫ প্রকার
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: অর্থগতভাবে বাংলা শব্দকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। যৌগিক শব্দ। ২। রূঢ়/রূঢ়ি শব্দ।৩। যোগরূঢ়/যোগকটি শব্দ। যে সকল শব্দের গঠনগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই, সে সকল শব্দকে যৌগিক শব্দ বলে। অথবা যে সকল শব্দের অর্থ তাদের প্রকৃতি ও প্রতায় বা গঠন অনুযায়ী হয়ে থাকে তাদেরকে যৌগিক শব্দ বলে। যেমন: বাংলা 'মিতালি' শব্দটি 'মিতা এর সাথে 'আলি' প্রত্যয় যুক্ত হয়ে গঠিত হয়েছে এবং এই শব্দটি মিতার ভাব বা বন্ধুত্ব অর্থেই ব্যবহৃত হয়। এরকম- গায়ক, নায়ক, লাজুক, বাবুয়ানা প্রভৃতি যৌগিক শব্দ। যে সকল শব্দের অর্থ তাদের উৎস বা গঠন অনুযায়ী না হয়ে ভিন্ন হয়ে থাকে তাদেরকে রূঢ় বা কটি শব্দ বলে। যেমন: সন্দেশ শব্দটির উৎসাত অর্থ হলো সংবাদ বা খবর, কিন্তু এই শব্দটি সংবাদ অর্থে ব্যবহৃত না হয়ে এক ধরনের মিষ্টি অর্থে ব্যবহৃত হয় তাই সন্দেশ একটি কঢ় বা রুটি শব্দ। এরকম- গবেষণা, তৈল, হসী, সন্দেশ প্রভৃতি রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ। সমাসবদ্ধ যে সকল শব্দ তাদের সমস্যমান পদসমূহের অর্থ সম্পূর্ণভাবে না বুঝিয়ে বিশেষ অর্থ বোঝায় তাদেরকে যোগরূঢ় বা যোগরূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন: 'রাজপুত' শব্দটির সমস্যমান পদসমূহের অর্থ হলো 'রাজার পুত' তথা 'রাজার ছেলে' কিন্তু রাজপুত' শব্দটি 'রাজার ছেলেকে' না বুঝিয়ে বিশেষ অর্থে একটি জাতিকে বোঝায়। এরকম- জলধি, পঞ্চজ, মহাযাত্রা, প্রভৃতি যোগরূঢ় শব্দ। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
79. বনস্পতি' শব্দটির সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি?
বনস + পতি
বনঃ + পতি
বন + পতি
বনো + পতি
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা: ব্যাকরণের সাধারণ বা বিশেষ কোনো নিয়মানুসারেই যখন কোনো কর্ম ব্যাখ্যা করা যায় না, অথচ তা সংঘটিত হয়, তখন সেই ব্যতিক্রম বৈধতা দেয়ার নাম নিপাতনে সিদ্ধ। কতকগুলো সন্ধি নিপাতনে, সিদ্ধ হয়। যেমন: বনঃ পতি = বনস্পতি। পর পর পরস্পর, আ চর্য আশ্চর্য, বৃহৎ পতি বৃহস্পতি ইত্যাদি। [তথ্যসূত্রঃ বাংলা ভাষার ব্যকরণ ৯ম ১০ম শ্রেণী]
80. " ছাত্রটির মাথা ভালো" বাক্যে মাথা কি অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
দেহের অংশ
প্রান্ত
মেধা
নেতা
ব্যাখ্যা: ছাত্রটির মাথা ভালো" বাক্যে মাথা মেধা অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।