বাংলাদেশ বিষয়ে MCQ MCQ
101. বাংলাদেশের ঘষ্ঠ জাতীয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কোন সময়ে অনুষ্ঠিত হয়?
১০ জুন থেকে ১৬ জুন, ২০২২
১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২
১৫ জুলাই থেকে ২১ জুলাই, ২০২২
২০ জুলাই থেকে ২৬ জুলাই, ২০২২
102. ঢাকা থেকে পূর্বদিকে অবস্থিত একটি স্থানের সাথে দ্রাঘিমার পার্থক্য ৪৫০। ঢাকার সময় মধ্যাহ্ন ১২.০০ টা হলে ঐ স্থানটির স্থানীয় সময় হবে-
সকাল ০৯.০০ টা
বিকাল ০৩.০০ টা
সন্ধ্যা ০৬.০০ টা
রাত ০৯.০০ টা
103. কোন এলাকাকে 'Marine Protected Area' (MPA) ঘোষণা করা হয়েছে?
সেন্টমার্টিন
সেন্টমাটিন এবং এর আশেপাশের এলাকা
পটুয়াখালী ও বরগুনা
হিরণ পয়েন্ট
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা :প্রজ্যা জীববৈচিত্র্য হ্রাস রোধ, প্রবাল দ্বীপের সুরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন রোধে সেন্টমার্টিন দ্বীপ এবং এর আশেপাশের এলাকাজুড়ে সর্বমোট ১,৭৪৩ বর্গকিলোমিটার এলাকাকে Marine Protected Area (MPA) হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এর ফলে অনিয়ন্ত্রিত নৌযান চলাচল, মাত্রাতিরিক্ত মৎস্য সম্পদ আহরণ, সমুদ্রে বর্জ্য ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নিক্ষেপ, প্রবাল উপনিবেশ ধ্বংস প্রভৃতি কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে।
104. বঙ্গবন্ধু কত সালে এবং কোন শহরে জাটে নিরপেক্ষ আন্দোলনের শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন?
১৯৭২, কায়রাে
১৯৭৪, নয়া দিল্লী
১৯৭৫, বেলগ্রেড
১৯৭৩, আলজিয়ার্স
105. ঐতিহাসিক ৬-দফা দাবিতে কোন দুটি বিষয় কেন্দ্রিয় সরকারের হাতে রাখার প্রস্তাব ছিল?
বৈদেশিক বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা
অর্থ ও পররাষ্ট্র
স্বরাষ্ট্র ও পরিকল্পনা
প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্র
106. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা কত নটিক্যাল মাইল?
১৫০ নটিক্যাল মাইল
২০০ নটিক্যাল মাইল
২৫০ নটিক্যাল মাইল
৩০০ নটিক্যাল মাইল
107. বাঙ্গালি উপভাষা অঞ্চল কোনটি?
নন্দীয়া
ত্রিপুরা
পুরুলিয়া
বরিশাল
108. কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অবদানের জন্য গত ২০২০ সালে প্রবর্তিত পুরস্কারের নাম কী?
বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স
বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড
বাংলাদেশ ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স
বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড
ব্যাখ্যা: [Note: কূটনৈতিক ক্ষেত্রে সাহসী ও অসামান্য অবদানের জন্য ২০২০ সালে প্রবর্তিত পুরস্কারের নাম 'বঙ্গবন্ধু মেডেল ফর ডিপ্লোমেটিক এক্সিলেন্স'। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতি বছর এ পুরস্কার প্রদান করে। ২০২২ সালে এ পুরস্কার লাভ করেন পোল্যান্ডে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত লায়লা হোসেন এবং ঢাকায় জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি।।
109. ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী 'মণিপুরী' বাংলাদেশের কোন জেলায় বেশি বসবাস করে?
সিলেট
হবিগঞ্জ
মৌলভীবাজার
সুনামগঞ্জ
110. বাংলাদেশ কত সালে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে?
১৯৭২
১৯৭৩
১৯৭৪
১৯৭৫
111. কোন নদীটির উৎপত্তিস্থান বাংলাদেশ?
কর্ণফুলি
নাফ
মেঘনা
হালদা
ব্যাখ্যা: ব্যাখ্যা এশিয়ার একমাত্র প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত হালদা নদী বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের বাদনাতলী পাহাড় হতে উৎপন্ন হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। অপরদিকে, কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের মিজোরামের লুসাই পাহাড়ের লংলেহ উপত্যকা। নাফ নদীর উৎপত্তিস্থল মিয়ানমারের আরাকান পাহাড় এবং মেঘনা নদীর উৎপত্তিস্থল ভারতের মণিপুর রাজ্যের লুসাই পাহাড়ে।
112. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা কোনটি?
রাঙামাটি
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
113. হিলি স্থলবন্দরটি বাংলাদেশের কোথায় অবস্থিত?
বিরামপুর, দিনাজপুর
ঘোড়াঘাট, দিনাজপুর
হাকিমপুর, দিনাজপুর
পাঁচ বিবি, জয়পুরহাট
114. বাংলার প্রাচীন জনপদ হরিকেল এর বর্তমান নাম কী?
সিলেট ও চট্টগ্রাম
ঢাকা ও ময়মনসিংহ
কুমিল্লা ও নোয়াখালী
রাজশাহী ও রংপুর
115. মার্কিন-তালেবান ঐতিহাসিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়-
২ মার্চ, ২০২০
২৫ জানুয়ারি, ২০২০
৩০ এপ্রিল, ২০২০
২৯ ফেব্রুয়ারি
116. নিচের কোনটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গ্যাসক্ষেত্র?
বাখরাবাদ
হরিপুর
তিতাস
হবিগঞ্জ
ব্যাখ্যা: [Note: মজুতের দিক থেকে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গ্যাসক্ষেত্র হলো রশিদপুর গ্যাসক্ষেত্র। এটি ১৯৬০ সালে হবিগঞ্জে পাকিস্তান শেলওয়েল কোম্পানি কর্তৃক আবিষ্কৃত হয়। আর বাংলাদেশের প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার হয় ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে। এ গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রথম গ্যাস উত্তোলন হয় ১৯৫৭ সালে। উল্লেখ্য, ইলিশা-১ হচ্ছে ভোলায় আবিষ্কৃত দেশের ২৯তম ও সর্বশেষ গ্যাসক্ষেত্র।
117. বাংলাদেশ-ভারত স্থল সীমান্ত সম্পর্কিত প্রটোকলটি কত সালে স্বাক্ষরিত হয়?
১৯৭৪
২০১১
২০১৩
২০১৫
118. বাংলাদেশে সিডর কখন আঘাত হানে?
১৫ নভেম্বর ২০০৭
১৬ নভেম্বর ২০০৭
১৭ নভেম্বর ২০০৭
১৮ নভেম্বর ২০০৭
119. বাংলাদেশের অভিবাসী নারী শ্রমিকদের সর্বাধিক গন্তব্যস্থল-
সৌদি আরব
কুয়েত
ওমান
জর্ডান
120. বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য কয়টি?
৯ (নয়) টি
১১ (এগারো) টি
১০ (দশ) টি
১২ (বারো) টি
ব্যাখ্যা: [Note: Geographical Indication (GI) বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য বলতে এমন সব পণ্যকে বোঝায়, যা একটি নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থলের কারণে সেই অঞ্চলের জন্য বিশেষভাবে প্রসিদ্ধ। জিআই পণ্যের স্বীকৃতি দানকারী প্রতিষ্ঠান হলো WIPO (World Intellectual Property Organization)। বর্তমানে বাংলাদেশে মোট ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য ১৭টি। যথা:। জামদানি শাড়ি, বাংলাদেশের কি ইলিশ, iii. চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, . বিজয়পুরের সাদা মাটি, ১. দিনাজপুর কাটারিভোগ, vi. বাংলাদেশ কালিজিরা। tii. রংপুরের শতরঞ্জি, vii. রাজশাহী সিল্ক, ix. ঢাকাই মসলিন, 1. বাগদা চিংড়ি, xi. রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, xii. শেরপুরের তুলশীমালা ধান, xiii. চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম, এ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম, ১০. বগুড়ার দই, xui, বাংলাদেশের শীতলপাটি এবং xvii. নাটোরের কাঁচাগোল্লা (৩০ নভেম্বর ২০২৩)।