EC
Engineering Classroom
by Himalay Sen

Exams

Prepare for your next test with our collection of exam-based practice sets and question banks designed for effective assessment and revision.

Board Questions

Access past board exam questions organized by year and subject to help you understand patterns, improve preparation, and boost your exam performance.

MCQ
141. নিচের কোনটি জলজ উদ্ভিদ নয়?
হিজল
করচ
গডুমুর
গজারী
ব্যাখ্যা: স্বাদুপানি বা মিঠাপানি দ্বারা প্লাবিত বনকে জলাবদ্ধ বন বা সোয়াম্প ফরেস্ট বলে। সিলেট জেলার উত্তর পশ্চিমে গোয়াইন নদীর কূলে বাংলাদেশের একমাত্র স্বাদুপানির জলাবদ্ধ বন অবস্থিত। এটি স্থানীয়ভাবে রাতারগুল জলাবন নামেও পরিচিত। বর্ষাকালে এই বন ২০-৩০ ফুট পানির নিচে নিমজ্জিত থাকে। বাকি সারা বছর পানির উচ্চতা ১০ ফুটের মতো থাকে। বর্ষাকালে এই বনে অথৈ জল থাকে চার মাস। জলাবদ্ধ এ বনে হিজল, করচ, ডুমুর, বরুণ, পিঠালি, অর্জুন, ছাতিম, গুটিজাম ও বট বৃক্ষ জন্মে ।
142. জাতিসংঘ বিষয়ক আলোচনায় পি৫ (P5) বলতে কি বুঝায়?
নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র
পাঁচটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র
পাঁচটি জাতিসংঘ সংস্থা
উপরের কোনোটিই নয়
ব্যাখ্যা: জাতিসংঘের প্রধান ছয়টি অঙ্গসংস্থার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী হলো নিরাপত্তা পরিষদ বা পার্মানেন্ট ফাইভ বা বিগ ফাইভ বা P5। এ P5 বলতে বোঝায় নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী পাঁচটি সদস্য রাষ্ট্র। জাতিসংঘ সংশ্লিষ্ট যে কোনো আন্তর্জাতিক ইস্যুতে এ দেশগুলোর ভেটো প্রয়োগের ক্ষমতা রয়েছে। এ দেশগুলো হলো যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, রাশিয়া ও চীন।
143. AC কে DC করার যন্ত্র-
রেকটিফায়ার
অ্যামপ্লিফায়ার
ট্রান্সজিস্টর
ডায়োড
ব্যাখ্যা: রেকটিফায়ার হলো একটি বৈদ্যুতিক যন্ত্র যা পরিবর্তনশীল বিদ্যুৎ প্রবাহকে (যার দিক পর্যায়ক্রমিকভাবে পরিবর্তন হয়), একমুখী বিদ্যুৎ প্রবাহে রূপান্তরিত করে অর্থাৎ AC কে DC-তে রূপান্তর করে, যার দিক হলো একটি নির্দিষ্ট দিকে এবং এই প্রক্রিয়াকে রেকটিফিকেশন বা একমুখীকরণ বলে।
144. OIC-এর কততম শীর্ষ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অংশগ্রহণ করেন?
২য় শীর্ষ সম্মেলন
৫ম শীর্ষ সম্মেলন
৪র্থ শীর্ষ সম্মেলন
৭ম শীর্ষ সম্মেলন
ব্যাখ্যা: ২২-২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত OIC-এর দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অংশগ্রহণ করেন। এ শীর্ষ সম্মেলনেই বাংলাদেশ OIC-এর ৩২তম সদস্য হিসেবে সদস্যপদ লাভ করে।
145. কোনো কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ নাকি অবিশুদ্ধ তা কিসের মাধ্যমে নির্ণয় করা যায়?
ঘনীভবন
বাষ্পীভবন
গলনাঙ্ক
স্ফুটনাঙ্ক
ব্যাখ্যা: গলনাঙ্ক নির্ণয় প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনো কঠিন পদার্থ বিশুদ্ধ নাকি অবিশুদ্ধ তা নির্ণয় করা যায়। যেহেতু প্রত্যেক বিশুদ্ধ কঠিন পদার্থের একটি নির্দিষ্ট গলনাঙ্ক থাকে সেহেতু কঠিন পদার্থ একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় গলে থাকে। যদি দেখা যায় কোনো কঠিন পদার্থ তার গলনাঙ্ক ছাড়া অন্য কোনো তাপমাত্রায় গলছে সেক্ষেত্রে ধরে নিতে হবে কঠিন পদার্থটি বিশুদ্ধ নয়। আবার যদি দেখা যায় কঠিন পদার্থটি একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পরিসরে গলতে থাকে তাহলেও কঠিন পদার্থটি বিশুদ্ধ নয়।
146. অ্যানোডে কোন বিক্রিয়া সম্পন্ন হয়?
জারণ
বিজারণ
প্রশমন
পানিযোজন
ব্যাখ্যা: তড়িৎদ্বার হলো ধাতব বা অধাতব বিদ্যুৎ পরিবাহী পদার্থ। এদেরকে ইলেকট্রনিক পরিবাহী বলা হয়। তড়িৎদ্বার তড়িৎ রাসায়নিক কোষের ইলেকট্রনিক পরিবাহী ও দ্রবণের মধ্যে বিদ্যুৎ প্রবাহের যোগসূত্র রক্ষা করে। তড়িৎ রাসায়নিক কোষ গঠনে দুটি তড়িৎদ্বার প্রয়োজন। একটি হলো অ্যানোড ও অপরটি ক্যাথোড। অ্যানোড তড়িৎদ্বারে জারণ বিক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
147. কার্বোহাইড্রেটে C, H এবং ০-এর অনুপাত কত?
১:১:২
১:২:১
১:৩:২
১:৩:১
ব্যাখ্যা: কার্বোহাইড্রেট হলো কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সমন্বয়ে গঠিত এক প্রকার জৈব রাসায়নিক পদার্থ। এতে C, H ও ০-এর অনুপাত যথাক্রমে ১: ২:১। কার্বোহাইড্রেট জীবদেহের শক্তির প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে।
148. কোন দেশটি ইউরোপের বাল্টিক অঞ্চলে অবস্থিত নয়?
ফিনল্যান্ড
পোল্যান্ড
অস্ট্রিয়া
সুইডেন
ব্যাখ্যা: উত্তর ইউরোপের বাল্টিক সাগরের তীরবর্তী যে নয়টি দেশকে নিয়ে বাল্টিক অঞ্চল গঠিত, সে দেশগুলো হলো ডেনমার্ক, জার্মানি, পোল্যান্ড, লিথুয়ানিয়া, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া, রাশিয়া, ফিনল্যান্ড ও সুইডেন। তবে মধ্য ইউরোপের জার্মান ভাষী দেশ অস্ট্রিয়ার সাথে বাল্টিক সাগর তো নয়ই কোনো সাগরেরই সংযোগ নেই। কেননা দেশটি স্থলবেষ্টিত।
149. সার্ক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
নয়াদিল্লি
কলম্বো
কাঠমুণ্ডু
ঢাকা
ব্যাখ্যা: দক্ষিণ এশিয়ার ৮টি দেশ নিয়ে সার্ক গঠিত হয়। সার্কের কিছু আঞ্চলিক কেন্দ্র সার্কভুক্ত বিভিন্ন দেশে অবস্থিত। এ সংস্থার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রটি ভারতের নতুন দিল্লিতে অবস্থিত, যা প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে। সার্ক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রটি শ্রীলংকার কলম্বোয় এবং সার্ক কৃষি কেন্দ্র ও আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত। সার্ক যক্ষ্মা ও এইডস, সার্ক তথ্য কেন্দ্র নেপালের কাঠমান্ডুতে অবস্থিত।
150. CI মৌলের নিউট্রন সংখ্যা কত?
17
18
35
70
ব্যাখ্যা: কোনো পরমাণুতে উপস্থিত প্রোটন সংখ্যা (Z) ও নিউটন সংখ্যার (1) যোগফলকে ঐ পরমাণুর ভরসংখ্যা (A) বলে। যেহেতু ভরসংখ্যা হলো প্রোটন সংখ্যা ও নিউট্রন সংখ্যার যোগফল, কাজেই ভরসংখ্যা থেকে প্রোটন সংখ্যা বিয়োগ করলে নিউট্রন সংখ্যা পাওয়া যায়। প্রশ্নানুযায়ী ক্লোরিনের (CI) ভরসংখ্যা হলো 35, এর প্রোটন সংখ্যা 17, ফলে এর নিউট্রন সংখ্যা হচ্ছে A - Z = 35-17 = 18/
151. বাংলাদেশে সংঘটিত বন্যার রেকর্ড অনুযায়ী (১৯৭১-২০০৭) কোন সালের বন্যায় সবচেয়ে বেশি এলাকা প্লাবিত হয়?
১৯৭৪
১৯৮৮
১৯৯৮
২০০৭
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশে সংঘটিত বন্যার রেকর্ড অনুযায়ী (১৯৭১-২০০৭) ১৯৯৮ সালের বন্যায় সবচেয়ে বেশি এলাকা প্লাবিত হয়। ১৯৮৮ সালের বন্যায় বাংলাদেশের ৬১% এলাকা এবং ১৯৯৮ সালের বন্যায় ৬৮% এলাকা প্লাবিত হয়। ১৯৮৮ সালে পানি ১১২ সেন্টিমিটার ও ১৯৯৮ সালে ৮৭ সেন্টিমিটার বিপদসীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়ে বন্যার সৃষ্টি করেছিল। ২০০৭ সালের বন্যায় ৪২ শতাংশ এলাকার ৬২ হাজার ৩০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা প্লাবিত হয়।
152. নিচের কোনটি মানবসৃষ্ট আপদ (hazard) নয়?
বায়ু দূষণ
দুর্ভিক্ষ
মহামারী
কালবৈশাখী (Norwester)
ব্যাখ্যা: Hazard বা আপদ বলতে বোঝায় কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট ঘটনা। এ ঘটনা জীবন, সম্পদ ইত্যাদির উপর আঘাত হানে। ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, কালবৈশাখী, খরা, বন্যা ও ভূমিকম্প খুব অল্প সময়ের জন্য হয়ে থাকে। যা মানবসৃষ্ট আপদ নয়। যেহেতু কালবৈশাখীর বেলায় পূর্বাভাস ও সতর্কবাণী প্রচার করা সম্ভব হয় না, তাই এক্ষেত্রে আগাম প্রস্তুতি নেওয়া যায় না। তাই দুর্গত এলাকায় জরুরী ভিত্তিতে দ্রুত ত্রাণ সরবরাহ ও পুনর্বাসন কাজ করাই হলো একমাত্র সমাধান।
153. নিচের কোনটি পাললিক শিলা?
মার্বেল
কয়লা
গ্রানাইট
ঘনিস
ব্যাখ্যা: পলি সঞ্চিত হয়ে যে শিলা গঠিত হয় তাকে পাললিক শিলা বলে। এ শিলায় পলি সাধারণত স্তরে স্তরে সঞ্চিত থাকে। পাললিক শিলা ভূত্বকের মোট আয়তনের শতকরা ৫ ভাগ দখল করে আছে। যেমন- কয়লা, চুনাপাথর, জিপসাম, ডলোমাইট, বেলেপাথর ইত্যাদি পাললিক শিলার উদাহরণ।
154. নিচের কোনটি বৃহৎ স্কেল মানচিত্র?
১: ১০,০০০
১: ১০০,০০০
১: ১০০০,০০০
১: ২৫০০,০০০
ব্যাখ্যা: স্কেলের পার্থক্য অনুসারে মানচিত্র ২ প্রকার যথা- ১. ক্ষুদ্র স্কেলের মানচিত্র ও ২. বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র। যখন বৃহৎ স্কেলে ক্ষুদ্র এলাকাকে অনেক বড় করে দেখানো হয় তখন তাকে বৃহৎ স্কেলের মানচিত্র বলে। এ বৃহৎ স্কেলের মানচিত্রে বিভিন্ন ভূসম্পত্তি, কৃষি ক্ষেত্র, বাড়িঘর, দালানকোঠা, নদ-নদী, বন-জঙ্গল, পরিবহন পথ, শহর, বন্দর ইত্যাদির সীমানা অঙ্কিত থাকে। উপরোক্ত অপশন-এর ক্ষেত্রে ১: ১০,০০০ অপশনটিই সঠিক।
155. একটি বাল্বে '60W-220V' লেখা আছে। বাল্বটির রোধ কত ওহম (Ohm)?
16.36
160
280
806.67
ব্যাখ্যা: এখানে, বিভব পার্থক্য, V = 220V ক্ষমতা, P = 60 W রোধ, R = ? আমরা জানি, P=V2 /R ⇒R= = V2 /P =220V x 220V /60W = 806.67 Ω
156. বাংলাদেশের উপকূলীয় সমভূমিতে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী যে ধরনের বন্যা কবলিত হয় তার নাম-
নদীজ বন্যা
আকস্মিক বন্যা
বৃষ্টিজনিত বন্যা
জলোচ্ছ্বাসজনিত বন্যা
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের উপকূলীয় সমভূমিতে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী সাধারণত জলোচ্ছ্বাসজনিত বন্যায় কবলিত হয়। ঘূর্ণিঝড়ের সময় সমুদ্রের পানি স্ফীত হয়ে উপকূলের কাছাকাছি যে উঁচু ঢেউয়ের সৃষ্টি করে তাকে জলোচ্ছ্বাস বলে। সাগরে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়।
157. সমবৃষ্টিপাত সম্পন্ন স্থানসমূহকে যোগকারী রেখাকে বলা হয়-
আইসোথার্ম
আইসোবার
আইসোহাইট
আইসোহেলাইন চীন
ব্যাখ্যা: সমবৃষ্টিপাত সম্পন্ন স্থানসমূহকে যোগকারী রেখাকে আইসোহাইট (Isohyet) বা সমবর্ষণ রেখা বলে । অর্থাৎ যেসব স্থানে বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ সমান, মানচিত্রে সেসব স্থানকে এ রেখা দ্বারা যুক্ত করা হয়। এ রেখাগুলো সমোষ্ণরেখার মত আঁকাবাঁকা হয়। এরূপ মানচিত্রে দেখবার সময় মনে রাখতে হবে যে এক রেখা হতে অপর রেখা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত হঠাৎ কমে বা বেড়ে যায় না, তা ধীরে ধীরে কমে বা বাড়ে।
158. বাংলাদেশের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান কী ধরনের বনভূমি?
ক্রান্তীয় চিরহরিৎ, আধা-চিরহরিৎ
জাতীয় ক্রান্তীয় আর্দ্র পত্র পতনশীল জাতীয়
পত্র পতনশীল জাতীয়
ম্যানগ্রোভ জাতীয়
ব্যাখ্যা: লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান হচ্ছে ক্রান্তীয় চিরহরিৎ, আধা/অর্ধ চিরহরিৎ ধরনের বনভূমি। এর আয়তন ১২৫০ হেক্টর। এ বনভূমি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত । বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশের সীমানা ঘেষে উত্তর-পূর্ব অঞ্চল পর্যন্ত এ ধরনের বনাঞ্চল বিদ্যমান। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, সিলেট, মৌলভীবাজার, নেত্রকোনা ও শেরপুর জেলাসমূহে এসব বনাঞ্চল বিস্তৃত। এখানকার আবহাওয়া আর্দ্র ও ক্রান্তীয়।
159. নবায়নযোগ্য জ্বালানির উৎস-
তেল
গ্যাস
কয়লা
বায়োগ্যাস
ব্যাখ্যা: যেসব জ্বালানি নানা প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায়, যেগুলোর মজুদ ভবিষ্যতে কখনো শেষ হবে না অর্থাৎ অর্থাৎ বারবার ব্যবহার করা যায় তাদেরকে নাবায়নযোগ্য জ্বালানি বলে। সূর্যরশ্মি, বায়োগ্যাস, পরমাণু শক্তি ইত্যাদি নাবায়নযোগ্য জ্বালানি উৎস। স্থিতিশীল টেকসই উন্নয়নের প্রথম শর্ত দূষণহীন বিকল্প শক্তির উৎস্যের সন্ধান করা।
160. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সেক্টরগুলোর মধ্যে কোন খাতে বেশি কর্মসংস্থান হয়?
নির্মাণ খাত
কৃষি খাত
গসেবা খাত
শিল্প কারখানা খাত
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১ অনুযায়ী, অর্থনৈতিক সেক্টরগুলোর মধ্যে কৃষিখাতে (৪০.৬%) সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়। সেবা ও শিল্পখাতে নিয়োজিত কর্মসংস্থানের হার যথাক্রমে ৩৯% ও ২০.৪%।