EC
Engineering Classroom
by Himalay Sen

Exams

Prepare for your next test with our collection of exam-based practice sets and question banks designed for effective assessment and revision.

সালের প্রশ্ন

Access past board exam questions organized by year and subject to help you understand patterns, improve preparation, and boost your exam performance.

MCQ
1021. বাংলাদেশে প্রথম ভ্যাট (VAT) চালু হয়-
১৯৯১ সালে
১৯৭৩ সালে
১৯৮৬ সালে
১৯৯৬ সালে
ব্যাখ্যা: Value Added Tax বা মূল্য সংযোজন কর বাংলাদেশে প্রথম চালু হয় ১৯৯১ সালের ১ জুলাই। এ সংক্রান্ত আইন জাতীয় সংসদে পাস হয় ১০ জুলাই ১৯৯১। মূসক একটি পরোক্ষ কর। এ উৎস থেকে বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় হয়। মূল্য সংযোজন কর মূলত বিক্রয় কর বা সেলস ট্যাক্সের মতো।
1022. বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পাট উৎপন্ন হয় কোন জেলায়?
ফরিদপুর
রংপুর
জামালপুর
শেরপুর
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পাট উৎপন্ন হয় ফরিদপুর জেলায়। বিবিএস কর্তৃক প্রকাশিত কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২০-এর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯-২০ সালে ফরিদপুর জেলায় পাট উৎপাদিত হয়েছে ৮,৯১,৯৩৮ বেল। জামালপুরে পাট উৎপাদনের পরিমাণ ২,২৫,৪৩৯ বেল। রংপুর পাট উৎপাদিত হয়েছে ১,১৮,৫৬৭ বেল এবং শেরপুরে পাট উৎপাদিত হয়েছে ১৩,২৮৪ বেল। উল্লেখ্য, ১ বেল = ১৮২.২৫ কেজি।
1023. Alliance যে দেশভিত্তিক গার্মেন্টস ব্রান্ডগুলোর সংগঠন-
যুক্তরাজ্যের
যুক্তরাষ্ট্রের
কানাডার
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ব্যাখ্যা: Alliance for Bangladesh Worker's Safety ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা দুর্ঘটনার পর প্রতিষ্ঠিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিখ্যাত গার্মেন্টস ব্রান্ডগুলো নিয়ে গঠিত সংগঠন অ্যালায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ২৮টি। প্রতিষ্ঠাকালীন এ সংস্থাটির বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনার মেয়াদ ছিল ৫ বছর। বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের পোশাক ব্রান্ডভিত্তিক সংগঠন Accord।
1024. বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ-
২ কোটি ৪০ লক্ষ একর
২ কোটি ৫০ লক্ষ একর
২ কোটি ২৫ লক্ষ একর
২ কোটি ২১ লক্ষ একর
ব্যাখ্যা: [Note : বিবিএস প্রকাশিত কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২০ অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ৮৫.৭৭ লক্ষ হেক্টর অথবা ২ কোটি ১১ লক্ষ একর। দেশের মোট সেচকৃত জমির পরিমাণ ৭৪.৪৮ লক্ষ হেক্টর।]
1025. ২০১৮ সালে বাংলাদেশের Per capita GDP (nominal) কত?
$ ১,৭৫০ মার্কিন ডলার
$ ১,৭৫১ মার্কিন ডলার
$ ১,৭৫২ মার্কিন ডলার
$ ১,৭৫৩ মার্কিন ডলার
ব্যাখ্যা: [Note: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৮ অনুসারে, বাংলাদেশের Per capita GNI (সাময়িক) ছিল ১,৭৫২ মার্কিন ডলার এবং Per capita GDP ১,৬৭৭ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২০-২১ অবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় ২৫৯১ মার্কিন ডলার এবং জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৯৪% ।
1026. Inclusive Development Index (IDI)-এর ভিত্তিতে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের স্থান কত?
প্রথম স্থান
দ্বিতীয় স্থান
তৃতীয় স্থান
চতুর্থ স্থান
ব্যাখ্যা: বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম (World Economic Forum) কর্তৃক প্রকাশিত Inclusive Development Index (IDI) 2018 সূচকের উদীয়মান অর্থনীতি (Emerging Economics) বিভাগে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৪তম। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম স্থানে রয়েছে নেপাল (বিশ্বে ২২তম), শ্রীলংকা তৃতীয় (বিশ্বে ৪০তম), পাকিস্তান চতুর্থ (বিশ্বে ৪৭তম) ও ভারত পঞ্চম (বিশ্বে ৬২তম)।
1027. সংবিধানের কোন সংশোধনকে 'first distortion of constitution' বলে আখ্যায়িত করা হয়?
৫ম সংশোধন
৪র্থ সংশোধন
৩য় সংশোধন
২য় সংশোধন
ব্যাখ্যা: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যার পর সামরিক শাসক হিসেবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। এজন্য তিনি ১৯৭৯ সালে সংবিধানে বেশ কিছু সংশোধনী আনেন, যা পরবর্তীতে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দেয়। বিশেষ করে পঞ্চম সংশোধনীকে অনেকে First distortion of Constitution বা সংবিধানের প্রথম বিকৃতি বলে আখ্যায়িত করে।
1028. স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানের কততম তফসিলে সংযোজন করা হয়েছে?
চতুর্থ
পঞ্চম
ষষ্ঠ
সপ্তম
ব্যাখ্যা: ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাংলাদেশের সংবিধানের সপ্তম তফসিলে সংযোজন করা হয়। পঞ্চম তফসিলে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, ষষ্ঠ তফসিলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রদত্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সংযোজন করা হয়।
1029. বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ সংবিধানের কোন তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে?
চতুর্থ তফসিল
পঞ্চম তফসিল
ষষ্ঠ তফসিল
সপ্তম তফসিল
ব্যাখ্যা: ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর প্রবর্তিত বাংলাদেশের সংবিধানের সমাপ্তি হয়েছে ৭টি তফসিলের মাধ্যমে। তন্মধ্যে পঞ্চম তফসিলে সংবিধানের ১৫তম সংশোধনী আইন, ২০১১-এর ৫৫ ধারা বলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। চতুর্থ তফসিলে ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানাবলী বর্ণনা করা হয়েছে। ষষ্ঠ তফসিল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক প্রদত্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সংক্রান্ত এবং সপ্তম তফসিলে সংযোজিত হয়েছে মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র।
1030. ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রপ্তানি প্রণোদনা রাখা হয়েছে-
সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা
সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা
সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা
সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা
ব্যাখ্যা: ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে রপ্তানি প্রণোদনা বা ভর্তুকি বরাদ্দ রাখা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা। উল্লেখ্য, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি খাতে প্রণোদনা বরাদ্দ রাখা হয় ৭৬২৫ কোটি টাকা।
1031. 'বঙ্গভঙ্গ' কালে ভারতের ভাইসরয় কে ছিলেন?
লর্ড কার্জন
লর্ড ওয়াভেল
লর্ড মাউন্টব্যাটেন
লর্ড লিনলিথগো
ব্যাখ্যা: ভারতের ভাইসরয় লর্ড কার্জন ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর বাংলা ভাগ করেন। এ বিভক্তির মাধ্যমে সমগ্র বাংলাকে 'পূর্ব বাংলা ও আসাম' এবং 'পশ্চিম বাংলা' নামে দুটি প্রদেশে পরিণত করা হয়। পূর্ব বাংলা ও আসাম প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিল বাংলাদেশের ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, আসাম, জলপাইগুড়ি, পার্বত্য ত্রিপুরা ও মালদহ। পশ্চিম বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যা নিয়ে গঠিত হয়েছিল পশ্চিম বাংলা প্রদেশ। ১৯৪৭ সালের ভারত ভাগের সময় ভাইসরয় ছিলেন লর্ড মাউন্টব্যাটেন।
1032. ২০১৮ সালে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় কত?
$৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
$৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
$৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
$৪৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ব্যাখ্যা: সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ প্রদত্ত জাতীয় সংসদের তারকা চিহ্নিত প্রশ্নের জবাব অনুযায়ী ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ইপিবি রিপোর্ট ২০২১ অনুযায়ী, ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় (সাময়িক) ৩৮.৭৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
1033. ২০১৮ সালে বাংলাদেশের GDP-তে শিল্প খাতের অবদান কত শতাংশ ছিল?
২৯.৬৬%
৩০.৬৬%
৩২.৬৬%
৩৩.৬৬%
ব্যাখ্যা: বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী ২০১৭-১৮ অর্থবছরে জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ছিল ৩৩.৬৬%। এ অর্থবছরে উক্ত খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ১২.০৬% । অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১ অনুযায়ী, ২০২০-২১ (সাময়িক) অর্থবছরে জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ৩৪.৯৯% এবং প্রবৃদ্ধি ৬.১২%।
1034. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়-
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
৭ মার্চ ১৯৭২
২৬ মার্চ ১৯৭৩
ব্যাখ্যা: সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে ১১ এপ্রিল ১৯৭২ সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠিত হয়। উক্ত কমিটি খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপন করে ১২ অক্টোবর ১৯৭২। ৪ নভেম্বর ১৯৭২ তা গণপরিষদে গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ এ সংবিধান কার্যকর হয়। বাংলাদেশে ৪ নভেম্বর সংবিধান দিবস।
1035. 'গারো উপজাতি' কোন জেলায় বাস করে?
পার্বত্য চট্টগ্রাম
সিলেট
ময়মনসিংহ
টাঙ্গাইল
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের অন্যতম উপজাতি গারো। ময়মনসিংহ জেলার গারো পাহাড়ি এলাকায় এদের মূল ঘাঁটি। তাছাড়া শেরপুর, নেত্রকোনা, রংপুর, জামালপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলায়ও গারোরা বাস করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলায় চাকমা, মারমা, মুরং, ত্রিপুরাসহ মোট ১১টি উপজাতি বাস করে।
1036. সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে 'সরকারি কর্ম কমিশন' (PSC) গঠনের উল্লেখ আছে?
১৩৭ নং অনুচ্ছেদে
১৩৫ নং অনুচ্ছেদে
১৩৮ নং অনুচ্ছেদে
১৩৪ নং অনুচ্ছেদে
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের সংবিধানের নবম ভাগের ১৩৭নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, 'বাংলাদেশের জন্য আইনের দ্বারা এক বা একাধিক সরকারি কর্ম কমিশন প্রতিষ্ঠার বিধান করা যাবে। একজন সভাপতি ও আইনের দ্বারা যে-রকম নির্ধারিত হবে, সে-রকম অন্যান্য সদস্যকে নিয়ে প্রত্যেক কমিশন গঠিত হবে।
1037. ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘে কোন দেশ বাংলাদেশের পক্ষে 'ভেটো' প্রদান করেছিল?
যুক্তরাজ্য
ফ্রান্স
যুক্তরাষ্ট্র
সোভিয়েত ইউনিয়ন
ব্যাখ্যা: ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে যখন বাংলাদেশের বিজয় সুনিশ্চিত ঠিক তখনই ৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে মার্কিন প্রতিনিধি জর্জ এইচ বুশ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ও সৈন্য প্রত্যাহারের প্রস্তাব পেশ করে। সোভিয়েত ইউনিয়ন প্রতিনিধি এ প্রস্তাবকে 'একতরফা' বলে অভিহিত করে প্রস্তাবটিতে ভেটো প্রদান করে। পরদিন ৫ ডিসেম্বর আরো আটটি দেশের পক্ষ থেকে পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব আনলে সোভিয়েত ইউনিয়ন তাতে পুনরায় ভেটো প্রদান করে। এভাবে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ করে স্বাধীনতা যুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে 'ভেটো' প্রদান করে।
1038. বাংলাদেশের কোন বনভূমি শালবৃক্ষের জন্য বিখ্যাত?
সিলেটের বনভূমি
পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমি
ভাওয়াল ও মধুপুরের বনভূমি
খুলনা, বরিশাল ও পটুয়াখালীর বনভূমি
ব্যাখ্যা: বাংলাদেশের বনভূমিকে প্রধানত ক্রান্তীয় পতনশীল পত্রযুক্ত বৃক্ষের বনভূমি; ক্রান্তীয় চিরহরিৎ এবং পতনশীল পত্রযুক্ত বৃক্ষের বনভূমি ও গরান বা স্রোতজ বনভূমি (সুন্দরবন) এ তিন ভাগে ভাগ করা হয়। মধুপুর ও ভাওয়ালের বনভূমি ক্রান্তীয় পতনশীল পত্রযুক্ত বৃক্ষের বনভূমির অন্তর্ভুক্ত। এর আয়তন প্রায় ৮৭৫ বর্গ কিমি। শাল জাতীয় এক ধরনের গজারী এ বনভূমির প্রধান বৃক্ষ। পার্বত্য চট্টগ্রামের বনভূমির প্রধান বৃক্ষ গর্জন, জারুল, শিমুল, গামার ইত্যাদি। খুলনা বরিশাল ও পটুয়াখালীর বনভূমির প্রধান বৃক্ষ গেওয়া, ধুন্দল, কেওড়া ইত্যাদি।
1039. বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়-
১৯৭২ সালে
১৯৭৩ সালে
১৯৭৪ সালে
১৯৭৪ সালে
ব্যাখ্যা: কোনো দেশের জনসংখ্যার আনুষ্ঠানিক গণনাই আদমশুমারি বা জনশুমারি। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা নির্ধারণে স্বাধীনতার পর প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। পরবর্তীতে ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১ ও ২০১১ সালে যথাক্রমে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হবে ১৫-২১ জুন ২০২২। উল্লেখ্য, পরিসংখ্যান আইন, ২০১৩ অনুযায়ী আদমশুমারির নাম পরিবর্তন করে জনশুমারি ও গৃহগণনা করা হয়।
1040. ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে বাংলায় প্রথম এসেছিলেন-
পর্তুগিজরা
ইংরেজরা
ওলন্দাজরা
ফরাসিরা
ব্যাখ্যা: ১৪৯৮ সালের ২৭ মে পর্তুগিজ দুঃসাহসিক নাবিক ভাস্কো-দা-গামা উত্তমাশা- অন্তরীপ অতিক্রম করে তিনটি বাণিজ্য তরী নিয়ে ভারতের পশ্চিম উপকূলে কালিকট বন্দরে আগমন করেন। তারা ১৫১৬ সালে প্রথম বাংলায় আসে। স্বল্প সময়ের মধ্যে এই ইউরোপীয় বণিকরা ১৫৩৮ সালে চট্টগ্রাম ও সাতগাঁওয়ে শুল্ক ঘাঁটি নির্মাণের অনুমতিও লাভ করে। অর্থাৎ বাংলায় ইউরোপীয় বণিকদের মধ্যে পর্তুগিজরা প্রথম আগমন করে। ওলন্দাজ বা ডাচরা বাংলায় আসে ১৬৩০ সালে। ইংরেজরা আসে ১৬৫৮ সালে এবং সবশেষে ১৬৭৪ সালে বাংলায় আগমন করে ফরাসিরা।